সুবর্ণ এক্সপ্রেস [ঢাকা- চট্টগ্রাম] ট্রেনের সময়সূচী- 2022; টিকিটের মূল্য এবং গুরুত্বপূর্ণ তথ্য

সুবর্ণ এক্সপ্রেস বাংলাদেশের অন্যতম বিলাসবহুল এবং সর্বোচ্চ পরিষেবা প্রদানকারী ট্রেন-যা বাংলাদেশের অন্যতম দুটি বড় শহরের (ঢাকা ও চট্টগ্রাম) মানুষকে এবং অর্থনীতির চাকা সচল রাখতে প্রতিনিয়ত চলাচল করছে। সুবর্ণ এক্সপ্রেস ট্রেনটি ঢাকা থেকে চট্টগ্রাম এবং চট্টগ্রাম থেকে ঢাকা নিয়মিত চলাচল এর মধ্য দিয়ে একদিকে যেমন মানুষ ভ্রমণপিপাসু হচ্ছে, তেমনি অন্যদিকে সরকারি-বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের নানাবিধ কার্য সম্পাদন করার পথ ততো সংকীর্ণ হচ্ছে।
আপনি নিশ্চয়ই সুবর্ণ এক্সপ্রেস ট্রেনের সময়সূচী টিকিটের মূল্য, স্টপেজ স্টেশন, অনলাইন এবং অফলাইন টিকিট বুকিং সিস্টেম, ট্রেন ট্র্যাকার এবং অন্যান্য প্রয়োজনীয় তথ্য হতে নিজেকে সরিয়ে রাখতে চাইবেন না। তাই, আপনি, আপনার ফ্যামিলি অথবা আপনার আত্মীয়-স্বজন সুবর্ণ এক্সপ্রেস ট্রেনের মাধ্যমে যাত্রা করতে চাইলে, উপরোক্ত তথ্যগুলো জানা এবং সংরক্ষণ করা আপনার জন্য একান্তই প্রয়োজন। কাজেইআমাদের সঙ্গে থাকুন এবং সুবর্ণ এক্সপ্রেস ট্রেনের যাবতীয় তথ্য পেয়ে আপনার যাত্রা শুভ করুন।
সুবর্ণ এক্সপ্রেস ট্রেনের সময়সূচী 2022
আপনি জানেন কি?বাংলাদেশ রেলওয়ে কর্তৃক বিভিন্ন রুটে এবং বিভিন্ন ট্রেনের সময়সূচি পরিবর্তন এবং আপডেট করা হয়েছে।যদি জেনে থাকেন তবে ধন্যবাদ এবং যদি অজ্ঞাত হয়ে থাকেন তাহলে নিচের বক্স টি মনোযোগ সহকারে দেখুন।
ট্রেন নম্বর | রুট | সময় শুরু | আগমনের সময় |
702 | চট্টগ্রাম থেকে ঢাকা | 07:00 এএম | 12:20 pm |
701 | ঢাকা থেকে চট্টগ্রাম | 04:30 অপরাহ্ন | 09:50 পিএম |
সুবর্ণ এক্সপ্রেস ট্রেনের টিকিটের মূল্য 2022 (আপডেট)
সুবর্ণ এক্সপ্রেস ট্রেনটি -শোভন চেয়ার এবং স্নিগ্ধা উভয় আসনেই যাত্রী বহন করে। ভিন্ন ধরনের এ দুটি আসনের টিকিটের মূল্য ভিন্ন।
যেমন-
- শোভন চেয়ার টিকিটের মূল্য আসন প্রতি 355 টাকা
- সিংগ্ধা টিকিটের মূল্য আসন প্রতি 673 টাকা
মোবাইলে ট্রেনের টিকিট কাটার সিস্টেম
সুবর্ণ এক্সপ্রেস ট্রেনের স্টপেজ স্টেশন
২০২০ সাল অব্দি, সুবর্ণ এক্সপ্রেস শুধুমাত্র ঢাকা বিমানবন্দর রেলওয়ে স্টেশনে বিরতি দেয়।
সুবর্ণ এক্সপ্রেস ট্রেনের টিকিট বুকিং সিস্টেম
আপনি কাউন্টারে গিয়ে স্বহস্তে টিকিট ক্রয় করতে পারেন। আবার অনলাইনের মাধ্যমে ট্রেনের টিকিট ক্রয় করার সহজ গাইডলাইন এবং অফিশিয়াল ওয়েবসাইট- Esheba.cnsbd.com থেকেও ট্রেনের টিকিট বুকিং করতে পারবেন।
সুবর্ণ এক্সপ্রেস ট্রেনের সুযোগ- সুবিধাদি
অনন্য আন্তঃনগর ট্রেনের মত সুবর্ণ এক্সপ্রেস ট্রেনটিও নানাবিধ সুযোগ-সুবিধা দিতে সহায়ক।
- বিশেষ টয়লেট
- প্রার্থনার কক্ষ
- খাবার ক্যান্টিন
- এসি এবং ননএসি বগি
- প্রাথমিক চিকিৎসার বাক্স
- আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী
তাছাড়াও সুবর্ণ এক্সপ্রেস ট্রেনের মূল সুবিধা হল- ট্রেনটি দ্রুত চলে এবং শুধু একটি স্টেশনে ব্রেক হয়। সুপ্রিয় ভ্রমণপিপাসু ও ভ্রমণবিলাসী ভাই-বোনেরা- সুবর্ণ এক্সপ্রেস অর্থাৎ ঢাকা-চট্টগ্রাম রুটের ভ্রমণ বিষয়ক তথ্য জানতে চাইলে, আমাদেরকে লিখুন এবং দ্রুত সেই কাংখিত তথ্য পাওয়ার জন্য অপেক্ষা করুন।