ঢাকা-সিলেট বিমান টিকিট। সিলেট টু ঢাকা বিমানের সময়সূচী এবং ভাড়া ২০২৩

ঢাকা-সিলেট রুটে নিয়মিত চলমান অভ্যন্তরীণ ফ্লাইট বাংলাদেশ বিমান, নভোএয়ার এবং ইউএস-বাংলা অভ্যন্তরীণ ফ্লাইটের অনলাইনে টিকিট কাটার সিস্টেম, সময়সূচী ভাড়ার তালিকা সহ বিমানে যাতায়াত এর যাবতীয় দিকনির্দেশ এই ওয়েবসাইটে পাওয়া যাবে।
সুতরাং আপনি যদি ঢাকা থেকে সিলেট এবং সিলেট থেকে ঢাকা অল্প সময়ের মধ্যে (৪০-৪৫ মি. ) আকাশ পথে যাতায়াত করতে চান, তাহলে এই পেজটি আপনাকে যাবতীয় তথ্য দিয়ে সহযোগিতা করতে যাচ্ছে।
অভ্যন্তরীণ বিমান টিকেট বুকিং সিস্টেম এবং টিকিট বাতিল করার প্রক্রিয়া সহ বিস্তারিত তথ্য জানতে আর্টিকেলটি পুরোপুরি ভালোভাবে পড়ুন এবং আকাশপথ ভ্রমণের সঠিক অভিজ্ঞতার আলোকে নিরাপদে আকাশ ভ্রমন করুন।
ঢাকা থেকে সিলেট রুটে বিমান
ঢাকা থেকে সিলেট রুটে থেকে প্রতি সপ্তাহে 30 টির বেশী বিমান যাতায়াত করে। সপ্তাহের 7 দিন এই বিমানগুলো বিভিন্ন সিডিউল অনুসারে চলাচল করে।
ঢাকা সিলেট বিমান ভাড়ার তালিকা
ঢাকা থেকে সিলেট অথবা সিলেট থেকে ঢাকা অভ্যন্তরীণ বিমান এর মাধ্যমে যাতায়াত করতে হলে অবশ্যই তার দাম জেনে অফিসে গিয়ে অথবা বিভিন্ন এজেন্টের মাধ্যমে এবং অনলাইনে বিমানের টিকেট সংগ্রহ করা যায়।
আপনারা জানেন যে, বিমানের টিকেট এর দাম বা ভাড়া পরিবর্তনশীল। তাই অনলাইনে সর্বনিম্ন রেট আসলেই অভ্যন্তরীণ ফ্লাইট এর টিকিট কেটে নেওয়া বুদ্ধিমানের কাজ। প্রারম্ভিক যুক্তিসংগত ভাড়া ২০২১ তালিকা দেওয়া হল-
ঢাকা থেকে সিলেট বিমানের টিকিট কিভাবে করবেন?
তিনটি পদ্ধতির মাধ্যমে আপনি সহজেই সিলেট থেকে ঢাকা অথবা ঢাকা থেকে সিলেট রুটে বিমানের টিকেট ক্রয় করতে পারবেন তা হল-
- বিমানবন্দর স্টেশনে গিয়ে (অফিসে)
- ট্রাভেল এজেন্সির মাধ্যমে এবং
- অনলাইনে >> www.24tkt.com ঠিকানার ওয়েবসাইটটি থেকে।
এখানে আপনি নিকটস্থ বিমান স্টেশন এবং পরিচিত বা নিকটস্থ ট্রাভেল এজেন্সির মাধ্যমে ডিসকাউন্ট সহকারে টিকেট বুকিং করতে পারবেন। এছাড়া আপনি অনলাইনে অভ্যন্তরীণ বিমান টিকেট ক্রয় করতে চাইলে নিম্নোক্ত ওয়েবসাইটের মাধ্যমে অতি সহজেই বাংলাদেশ বিমানের অভ্যন্তরীণ রুটের টিকেট সংগ্রহ করতে পারবেন।
দিকনির্দেশনা / শর্তসমূহ
- প্রত্যেকে ২০ কেজি পরিমান চেক কৃত মালামাল বহন করতে পারবেন।
- কেবিন লাগেজ হিসেবে ৭ কেজি মাল বহন করা যাবে।
- বিজনেস ক্লাসের যাত্রীরা ৩০ কেজি চেক কৃত মালামাল এবং ৭ কেজি কেবিন লাগেজ বহন করতে পারবেন।
- এর চাইতে বেশী লাগেজ পরিবহন করতে চাইলে অতিরিক্ত ফি দিতে হবে।